Wednesday, May 31, 2017

বিভিন্ন ধরনের online work পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন..

Online এ বিভিন্ন ধরনের কাজ বা work
পদ্ধতি রয়েছে। যেমন:
1. Web design.
2. Web development.
3. Social marking.
4. Affiliate.
5. PTC.
6. BTC.
7. PPC.
8. PPD.
9. PPU.
10. CPA marking etc.

ডাটাএন্ট্রি (Data Entry) এর কাজ করে ঘরে বসে online এ আয় (Earn) করুন..

Online এ অনেক ধরনের ডাটাএন্ট্রির 
কাজ রয়েছে।ডাটাএন্ট্রির কাজগুলো 
বিভিন্ন বিষয়ের উপরে বিভিন্ন ধরনের 
হয়ে থাকে।
সাধারনত এটা একটা সহজ সরল কাজ।

আজ দেখাবো কিভাবে খুব সহজে
ঘরে বসে ডাটাএন্ট্রির (Data Entry)
এর কাজ করে আয় করা যায়।

১. প্রথমে 2ক্যাপচা ডট কম এ
sign up করুন।অর্থাৎ email,
username,password ইত্যাদি
দিয়ে একটা worker account 
খুলুন।

২. Email ভেরিফাই  করুন।

৩. Log in/sign in করুন।এবং
start work এ ক্লিক করুনন।

৪. ক্যাপচা পুরন করে 'enter'
ক্লিক করুন আর আয় করুন।

এভাবে যতো ক্যাপচা পুরন করবেন
আপনার ততো আয় হবে।

৫. এখানে payment payza বা
Bitcoin এ নেওয়া যায়। এবং তা
থেকে পরে ব্যাংকে টাকা নেওয়া যায়।

ফেসবুক লাইক , শেয়ার , টুইটার,ফলো টুইট ইত্যাদি সহজ কাজগুলো করে অনলাইনে আয় করুন

ফেসবুক লাইক , শেয়ার , টুইটার টুইট করে
অনলাইনে আয় করা যায়  ফ্রী তে এরকম
টিপস দিলাম:

এখানে দেখাব কি ভাবে ফেসবুক
লাইক এবং টুইটার ফলো থেকে আয় করা
যায়। অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে
আসলে কি ফেসবুক লাইক এবং টুইটার ফলো করে
আয় করা যায়? আমি বলব, হ্যাঁ
করা যায় ।অনলাইনে এধরনের অনেক সাইট আছে
যেখানে এধরনের কাজ পাওয়া যায়।

চলুন শুরু করা যাক, প্রথমে লাইকপ্লান্টস
ডট কম এ যান এবং সেখানে sign up এ
ক্লিক করুন ও username , password, email , referral
এর বক্স এবং captcha number
দিয়ে register বাটনে কিল্ক করুন । তারপর
আপনার ইমেইল একটি confirmation link
আসবে এই লিংক কিল্ক username এবং
password দিয়ে লাইকপেন্টস একাউন্ট login
করেন।
Likesplanet এর সাথে facebook যুক্ত করার
নিয়ম
প্রথমে আপনার ফেসবুক একাউন্ট account
login করুন। তারপর account setting > General>
username এ https://www.facebook.com/
xxxx.xxxx অর্থাৎ fb/ এর পরের অংশ এই
username টা আপনি আপনার fb নাম কিল্ক
করে পেতে পারেন। fb username টি copy
করুন তারপর new tab এ likeplanet login করুন
Earn Point/Money > Facebook > Photo/Post/
video Album Like > Make sure অথবা সরাসরি
এই link এ কিল্ক করে http://likesplanet.com/
fbphotosusername.php আপনার facebook
username set করে নিতে পারেন।

কি ভাবে আয় করব?
উত্তর: এখন আপনার ফেসবুক এবং likesplanet login
করুন । EARN POINTS/MONEY তে মাউস
পয়েন্ট রাখুন তারপর facebook> page likes এ
কিল্ক করুন ।এবং like করুন এবং পয়েন্ট আয় করুন।like
করার সময় অবশ্যই ফেসবুক একাউন্ট লগইন
থাকতে হবে। ৫০০০ পয়েন্ট হলে ১ ডলার।
এখানে facebook
like,share,follow,comment,twitter follow,
youtube likes ,dislikes,play,google
votes,linkedin shares,website traffic,paid to
jobs এর কাজ করে আয় যায়।


কি ভাবে ডলার উত্তোলন করব ?
উত্তর: এখানে মাত্র ২ ডলার হলেই cashout option
এ payza,paypal অথবা okpay এর মাধ্যমে
ডলার উত্তোলন করতে পারবেন।



সর্তকতা:
likesplanet এ কখনো একটা পিসি থেকে
একটার বেশি একাউন্ট খুলবেন না।তাহলে
সবগুলো একাউন্ট ব্লক করে দিবে।

কিভাবে পেইজা (Payza) তে একাউন্ট খুলতে হয় এবং টাকা তুলতে হয় জেনে নিন/How To Open Payza Account

কিভাবে পেইজা (Payza) তে
একাউন্ট খুলবেন এবং টাকা
তুলবেন-- How To Open Payza
Account :

এলার্টপে (AlertPay) অনলাইনে টাকা
পাঠানো এবং রিসিভ করার নিরাপদ
মাধ্যম। এলার্টপে বর্তমানে নাম পরিবর্তন
করে পেইজা (Payza) রেখেছে।

যাই হোক এখন আপনাদের কিভাবে
একাউন্ট খুলতে হয় এবং টাকা উঠাতে হয়
সে ব্যাপারে বলবোঃ  . . .
প্রথমে payza.com থেকে ফ্রী Sign Up করুন ।
Payza  তে বেশ কয়েক ধরনের একাউন্ট আছে।
আপনি Personal Pro একাউন্ট Select করে সাইন
আপ করুন। সাইন আপ শেষ হলে আপনাকে
একটি ইমেইল পাঠাবে পেইজা (Payza)
থেকে। আপনি আপনার ইমেইল একাউন্টে
লগ ইন করে পেইজা (Payza) থেকে
পাঠানো লিংকটিতে ক্লিক করে ইমেইল
Verify করুন। (যদি লিংকে সরাসরি ঢুকতে
না চায় তাহলে লিংকটি কপি করে
ব্রাউজারের এড্রেস বারে পেষ্ট করে
Enter করুন।)

ইমেইল Verify হয়ে গেলে পেইজাতে লগ ইন
করুন তারপর একাউন্টের ডান পাশে  উপরে
My Profileঅপশনথেকে Email Addresses
অপশনটি ক্লিক করুন। যে পেইজ আসবে
সেখানে আপনার ইমেইলের পাশে
Validated কথাটা লিখা থাকবে।
এবার আপনার কাজ হলো ব্যাংক
একাউন্ট Add করে Verify করা।
এজন্য বামপাশের My Payza Account
অপশনে যান তারপর My Bank Account
অপশনে ঢুকে, আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য
পূরন করে, ও National ID এবং Bank
Statement এর কাগজ স্ক্যান করে আপলোড
করুন। (যে শাখায় আপনার একাউন্ট আছে
সেখান থেকে Bank Statement সংগ্রহ
করুন)।এরপর Confirm করুন। Bank Account
Validate হতে ৩/৪ দিন লাগতে পারে। ৩/৪
দিন পর Payza থেকে আপনাকে ইমেইল
করে Validation এর ব্যাপারে জানানো
হবে। Bank Account Validate হয়ে গেলেই
আপনি পেইজা থেকে নির্ধারিত ফি বাবদ ব্যাংকে
টাকা তুলতে পারবেন।

খুব সহজেই Facebook,Twitter,Youtube এর মাধ্যমে আয় করুন

Facebook এ বসে শুধু সময় নষ্ট করবেন?
নাকি আপনার Facebook, Twitter
একাউন্টের মাধ্যমে কিছু Euro ইনকাম
করবেন?
হ্যাঁ. এখন আপনি চাইলে আপনার Facebook,
Twitter ওএকাউন্টের মাধ্যমে
কিছু Euro আয় করতে পারবেন। আপনাকে
আজ এমন একটি সাইটের সাথে পরিচয়
করিয়ে দিব যার মাধ্যমে আপনি এই ইউরো
আয় করতে পারবেন। এটি একটি ইউরোপিয়
সাইট । সেজন্য এই সাইটে কাজ করলে এরা
আপনাকে Doller এর বদলে Euro দেবে ।

সাইটটির নাম হচ্ছে Fanslave .
শুধুমাত্র Like & Follow এবং Youtube এর
ভিডিও দেখে আপনি দিনে ২০ মিনিটের
চেয়ে কম কাজ করে .50 ইউরো আয় করতে
পারবেন। আপনি ১৫ ইউরো হলেই PayPal বা
Alertpay এর মাধ্যমে Pay out করতে
পারবেন। আর আপনারা জানেন যে, ১
ইউরো সমান ১০৬ টাকা।

অনলাইনে ফ্যানস্লাবে কাজ করতে কি
কি লাগবেঃ
১। একটি ফেসবুক (facebook) আইডি
যাহাতে কমপক্ষে ৫ জন ফ্রেন্ড এ্যাড
থাকতে হবে।
২। একটি টুইটার (twitter) আইডি যাহাতে
কমপক্ষে ৫ জন ফলোয়ার যুক্ত থাকতে
হবে।

কি কি উপায়ে ইনকাম করা যায়ঃ
১। ফেসবুকের ফ্যান পেইজ লাইক করে
২। টুইটারে অন্যান্য আইডি ফলো করে
৩। লিংক ক্লিক করে ওয়েব সাইট ব্রাউজ
করে
৪। ইউটিউবের ভিডিও দেখে
ইত্যাদি।

সতর্কতাঃ
* একটি পিসি থেকে ফ্যানস্লাবে একটির
বেশী এ্যাকাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করা
যাবে না
.
তবে আর দেরি কেন? আজই Register করে
আয় শুরু করে দিন।

রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি:
প্রথমে '"'এখানে ""ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন
করুন।

রেজিস্ট্রেশনের পর নিচের ধাপ
গুলো অনুসরন করুন:-

১ম ধাপ:
রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার Facebook
এবং Twitter একাউন্টের সাথে Connect
করুন।
*একই ভাবে আপনি Account Overview পৃষ্টা
থেকে Twitter-এ অনুসরন করতে পারেন।
*আপনার একাউন্টটি সঠিকভাবে কানেক্ট
করুন।

*এখন আপনার রেজিস্ট্রেশন পুরোপুরি শেষ
হল। এবার আপনি আয় করার জন্য প্রস্তুত।

যেভাবে আয় করবেন:
প্রথমে Fanslave এ আপনার Username ও
Password দিয়ে Login করুন। তারপর, Your
Account মেনু থেকে Facebook Overview
অথবা Twitter overview তে ক্লিক করুন।
দেখুন-
তারপর একটি পেজ আসবে।
সেখানে ক্লিক করে
ওপেন করে Like বা Follow করুন। সবগুলো
পেজ Like বা Follow করা হয়ে গেলে
Upbate বাটনে ক্লিক করুন।
**মনে রাখবেন Upbate বাটনে ক্লিক না
করলে কিন্তু আপনার একাউন্টে Cash জমা
হবে না। নিচের চিত্রটি দেখুন-
Update দেয়ার পর দেখবেন আপনার
একাউন্টে Cash জমা হয়ে গেছে।
*এভাবে প্রতিদিন ২-৩ বার একাউন্টে ঢুকে
পেজ লাইক করবেন।

চাইলে এখনি রেজিস্ট্রেশন করে আয় শুরু করে
দিতে পারেন।
"এখানে" ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।

Fanslave থেকে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা:
এখান থেকে আপনি উপার্জন ছাড়াও
অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন।
যেমন- আপনার যদি একটি ফেসবুক ফ্যান
পেজ থাকে তাহলে আপনি কিছু
ক্রেডিটের বিনিময়ে আপনার পেজের
লাইক বাড়িয়ে নিতে পারেন। তেমনি
টুইটার এ্যাকাউন্ট থাকলে তার ফলোয়ার
সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারেন। এছাড়াও
রয়েছে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। যা আপনি
তাদের সাইট ভিসিট করলেই জানতে
পারবেন।

Fanslave এর কি লাভ?
উত্তর: আপনি যখন 3 ও 7 credits আয় করেন, এর
জন্য Page এর owner কে 5 ও 10 credits ব্যয়
করতে হয়। Fanslave 2 ও 3 credits করে লাভ
করে।

টাকা উত্তোলনঃ
আপনার একাউন্টে মাত্র ১৫ ইউরো হলেই
আপনি তা Payza(সাবেক Alert pay) অথবা
Paypal এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে
পারবেন।

বিটকয়েন (Bitcoin) আয় (earn) করে কিভাবে..জেনে নিন

বিটকয়েন আয়ঃ

বিভিন্ন ভাবে বিটকয়েন আয় করা যায় ।
আজ আমরা শিখব বিভিন্ন সাইট থেকে
ফ্রি বিটকয়েন আয় করা । এই সাইট
গুলার সুবিধা হচ্ছে প্রতিঘন্টায় সুধু
কাপচা ইনপুট করে আয় করা যায় ।
তাছারা (MULTYPLY BTC)  তো আছেই ।
প্রথমে একটি সাইট দিয়ে শুরু করি। এই
সাইটে অ্যাকাউন্ট খোলার
জন্য "এখানে" ক্লিক করুন।বিটকয়েন আড্রেস
ও মেইল দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে
ভেরিফাই করে লগ ইন করুন। আপনাকে হোম
পেইজেই একটি কেপচা দেখাবে। এটি পুরন
করতে হবে।
দেখে দেখে পুরন করে ROLL এ ক্লিক
করলে আপনার অ্যাকাউন্ট
এ 0.00000338 BTC থেকে 0.33783784
একটি সংখ্যা যুক্ত হবে। এটি লাকি
নাম্বার এর উপর নির্ভর করবে।
রোল করার পরে ০০৭২৭
উঠলে। এটি ০ থেকে ৯৮৮৫ এর মধ্যে
হওয়ার কারনে আপনি  তালিকা
অনুযায়ী একটা এ্যামাউন্ট পাবেন
যেমন 0.00000338 BTC বা তার
চেয়ে অধিক।
এরপরই একটি টাইমার এ সময় উঠতে
থাকবে। ঠিক ১ ঘণ্টা পরে আপনি আবার
রোল করতে পারবেন। এমাউন্টটি খুব
সামান্য। তবে নতুনদের জন্য
একেবারে খারাপ না।

বিটকয়েন এর ক্ষুদ্র একক সমূহ জেনে নিন

বিটকয়েন এর ক্ষুদ্র এককঃ
1 MBTC = 1000000 BTC
1 uBTC = 0.00000 BTC
1 mBTC = 0.001 BTC
1 satoshi = 0.00000001 BTC

(সংগ্রহীত তথ্য)

বিটকয়েন address কি এবং account কিভাবে খোলা হয়..জেনে নিন

আপনাকে প্রথমে একটি বিটকয়েন
অ্যাড্রেস তৈরি করা লাগবে । এই
অ্যাড্রেস সাধারনত ৩৪ Character -এর হয় ।
এই একাউন্ট এই আপনার আয়কৃত সমস্ত
বিটকয়েন জমা হবে এবং এইখান থেকেই
আপনি আপনার ব্যাংকে টাকা পাবেন ।
বিটকয়েন এ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য
এখানে যান-- Coinbase । তারপর আপনার
নাম, পাসওয়ার্ডসহ প্রয়োজনিও তথ্য দিয়ে
সাইন আপ করুন। সাইন আপ শেষে ইমেইল
ভেরিফিকেশন করতে হবে। তারপর আপনার
ইমেইল-পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন। লগ ইন
করে setting থেকে bitcoin address > new
bitcoin address এ ক্লিক করুন।
ছবির মত কাজ করার পর আপনি
“6t4ad8L4h6ku7JxyzSXP9wE7yNexp13pw”
এমন একটা এড্রেস পাবেন। এটা হল
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর মত। এটা আপনার
পরবর্তী সকল লেনদেনের কাজেই লাগবে।
তাই এড্রেসটা সংগ্রহ করে রাখুন।

বিটকয়েন (Bitcoin) কি..জেনে নিন

(Bitcoin) বিটকয়েন হচ্ছে এক ধরনের সাংকেতিক
মুদ্রা (Virtual Currency).

বর্তমানে এর জনপ্রিয়তা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
এটি পেপাল, পাইজা, পারফেক্টমানি এর মত
পেমেন্ট প্রসেসর হিসেবে ব্যাবহার
হচ্ছে।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট, এমনকি
অনেক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানও
বিটকয়েন এ পেমেন্ট করছে।

এবার Like,Follow, share,play, subscribe ইত্যাদির মতো ছোট ছোট কাজ করে earn করুন

এবার facebook page Like, follow, share
করে, twitter/ google+ Follow, share করে ,
youtube play, like, subscribe করে, pinterest
pin, repin, Digg follow, Stumbleupon follow,
like, tumblr share, Vk share বা micro job
করে আয় করুন সহজেই।
Register করুন এখানে click করুন
এবং আপনার Name,Email,password
ইত্যাদি দিয়ে sign up করুন।


এই সাইট এ টাকার
অঙ্ককে Point হিসেবে প্রকাশ করা হয়।
আপনি যত Point earn করবেন আপনার
Level তত বারবে। আপনি কাজও সে
পরিমাণে বেশি পাবেন।

কাজ করবেন কিভাবে:
Earn Coins এর প্রতিটি সেকশন থেকেই
আপনি আয় করতে পারবেন(যদি আপনার সব
কয়টিতে Account থাকে)। সবছেয়ে ভাল
হয় আপনি যদি মযিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার
করেন। কাজ শুরু করার পুরবে আপনি যে
একাউন্ট এ কাজ করবেন সেটাতে লগিন
করে নিন।Earn Coins থেকে Fb / twitter বা
যে Option থেকে আয় করতে চান তা
সিলেক্ট করুন। facebook এবং google plus
অপশন এর website like এ কাজ করতে হলে
আপনাকে greasemonky ad-ons টি add
করতে হবে। এরপর
popup window চালু করার জন্য আপনাকে
toolbar এর নিচে ডানপাশ থেকে option এ
always allow popup window from shareyt
সিলেক্ট করতে হবে। facebook এবং google
plus অপশন এর website like এ কাজ করার
সময় আপনি দেখতে পাবেন বামপাশের
নিচের corner এ bookmarklet by shareit
নামে একটি option এসেছে। আপনি যদি
facebook like option এর কাজ করেন তাহলে
bookmarklet by shareyt তে like দিন যদি
confirm korte বলে তাহলে confirm করুন। আর
google plus website এর কাজ করেন তাহলে
bookmarklet by shareyt তে g+1 তে ক্লিক
করুন। অন্নান্য option গুলোতে কাজ করার
সময় যদি like দিতে বলে তাহলে like দিন
যদি share করতে বলে তাহলে share দিন।
page গুলো like, share করে Confirm করুন।
আপনি website surfing এর মাধ্যমেও আয়
করতে পারবেন। প্রতিটি page লাইকের
জন্য আপনি নির্দিষ্ট পরিমান Coin
পাবেন।প্রতিটি page এর সব like, share
শেষ হলে Page টি আবার Refresh করুন
আবার কিছু লিংক দেবে আবার আগের মত
লাইক করুন। এভাবে earn coin এর একটি
সেকশন সম্পুরন করে Earn Coin থেকে অন্য
কোনো Section select করুন। সেখান থেকে
যে কাজ দেবে তা সমাপ্ত করুন তাহলে ওই
কাজের জন্য নির্দিষ্ট Coin আপনার
Account এ জমা হবে।

Thursday, March 2, 2017

জেনে নিন, এইচটিএমএল HTML কেন শিখবেন..

ওয়েবের মূল ভিত্তি হচ্ছে
এইচটিএমএল। আপনি একজন
এফিলিয়েট মার্কেটার অথবা
একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
যাই হন না কেন আপনি নিজের
অজান্তে হলেও আসলে
এইচটিএমএল নিয়ে কাজ করছেন।
ওয়ার্ডপ্রেসে আপনি যখন কোন
পোস্ট করেন তারপর তা আসলে
ওয়েব ব্রাউজারে এইচটিএমএল
আকারেই প্রদর্শিত হয়। আবার
আপনি যখন অন্যের ওয়েবসাইট
ব্রাউজ করেন তখন তাও
এইচটিএমএল আকারেই দেখেন।
ব্রাউজার এইচটিএমএল ডাটাকেই
আপনার সামনে ভিজুয়ালি
প্রদর্শিত করে। এখন আপনি যদি
চান যে একটা সাইটের
ভালো ডিজাইন করতে, তাহলে
আপনি হয়তো একটা থিম কিনবেন
বা ফ্রি ব্যাবহার করবেন যা হয়তো
আরও অনেকেই ব্যবহার করছে, সেই
ক্ষেত্রে সাইটের ইউনিক
ডিজাইনের হল না। আবার আপনি
যদি একজন ওয়েব ডিজাইনার
হায়ার করে একটা কাস্টম থিম
করিয়ে নিতে চান তাহলে তাতে
অনেক বেশি খরচ পড়বে। কিন্তু এমন
যদি হয় যে আপনি একটা ফ্রি
ডিজাইনকে আপনার মত করে
পরিবর্তন করে নিয়ে তাকে ইউনিক
করতে পারলেন তাহলে কেমন হয়।
হালকা পাতলা এইচটিএমএল এবং
সিএসএস জানলেই আপনি এই
কাজটা করতে পারেন। এতে
আপনার টাকাও বাঁচলো আবার
সাইটের ডিজাইনও ইউনিক।...

অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন উপায়..

অনলাইন আয়ের
কিছু উপায়ঃফ্রিল্যান্সিং নতুন
অনেকেই আসলে ফ্রিল্যান্সিং কে
একটা প্রফেশন
মনে করে। এটা কাজ করার একটা
সিস্টেম মাত্র। এখানে আপনি যে
কাজ জানেন বা করেন সেই কাজ
ফিক্সড সেলারির জবে না করে
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কারো
মাধ্যমে হায়ার হয়ে করবেন। যেমন
আপনি যদি ফটোগ্রাফার হয়ে
থাকেন তাহলে হঠাৎ কোন একটা
কোম্পানির কিছু প্রোডাক্টের
ছবি তোলার দরকার হলে তারা যদি
আপনাকে হায়ার করে তাহলে
আপনি ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার।
এখন ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে
আপনি নানা কিছু করতে পারেন,
যেমনঃ ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক
ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, অনলাইন
মার্কেটিং, এসইও, রাইটিং,
এনালাইজিং ইত্যাদি।...

জেনে নিন, ওয়েব ডিজাইন কি? এবং কিভাবে?

ওয়েব ডিজাইন:
ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা
ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা
এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা
নির্ধারণ করা। ওয়েব ডিজাইনার
হিসেবে আপনার কাজ হবে একটা
পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইটের টেম্পলেট
বানানো। যেমন ধরুন এটার লেয়াউট
কেমন হবে। হেডারে কোথায় মেনু
থাকবে, সাইডবার হবে কিনা,
ইমেজগুলো কিভাবে প্রদর্শন করবে
ইত্যাদি। ভিন্ন ভাবে বলতে গেলে
ওয়েবসাইটের তথ্য কি হবে এবং
কোথায় জমা থাকবে এগুলো চিন্তা
না করে, তথ্যগুলো কিভাবে
দেখানো হবে সেটা নির্ধারণ
করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনার এর
কাজ। আর এই ডিজাইন নির্ধারণ
করতে ব্যাবহার করতে হবে কিছু
প্রোগ্রামিং, স্ক্রিপ্টিং
ল্যাঙ্গুয়েজ এবং মার্কআপ
ল্যাঙ্গুয়েজ।...

এখনি জেনে নিন, কেন শিখবেন ওয়েব ডিজাইন?

ওয়েব ডিজাইন শেখার কারন:
আমাদের দেশে মূলত লোকজন
‘কোন কাজটা আমি শিখবো’ বা
‘আমি কোন কাজটা পারবো’
এধরনের প্রশ্ন না করে বরং বলে
‘কিভাবে সহজে আয় করবো’ বা
‘এটা শিখে কত টাকা আয় করবো’ ।
যারা আয় কত করবেন বা
রাতারাতি কিভাবে আয় করবেন
এইসব চিন্তা করেন তাদের জন্য
ওয়েব ডিজাইন নয়। যদিও ওয়েব
ডিজাইন আসলে উচ্চ আয়ের
পেশার মধ্যে অন্যতম কিন্তু আপনি
যদি আয়ের কথাটাই মাথায় রেখে
এগুতে চান তাহলে  বলবো
আপনার জন্য ওয়েব ডিজাইন নয়।
ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক
ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এই
ধরনের পেশা আসলে তাদের জন্য
যারা ক্রিয়েটিভ কিছু করতে চান
এবং নিজের কাজের মধ্যেই
নিজেকে খুজে পেতে চান। ওয়েব
ডিজাইন যেহেতু কোডিং এবং
প্রোগ্রামিং এ ভরপুর আর তাই
প্রোগ্রামিং-এর নেশা ছাড়া
প্রোগ্রামিং করা সম্ভব নয়।
এধরনের কাজ শুধুমাত্র তাদের জন্য
যারা এই কাজের প্রতি আকর্ষণ
বোধ করেন। তবে বাস্তবতা হচ্ছে
শিখে যাওয়ার পর আপনি অন্য
যেকোনো পেশা থেকে এখানেই
ভালো আয় করতে পারবেন।...

জেনে নিন, জাভাস্ক্রিপ্ট/জেকুয়েরি (javascript/jQuery) কি?

জাভাস্ক্রিপ্ট/জেকুয়েরি
(javascript/jQuery): এই
দুটোকে মূলত প্রোগ্রামিং
ল্যাঙ্গুয়েজের কিছুটা
কাছাকাছি ধরা যায়। মূলত
দু,টি জিনিসের কাজ একই
তবে জেকুয়েরি হচ্ছে
জাভাস্ক্রিপ্টেরই একটা রূপ
যা সাইটে জাভাস্ক্রিপ্ট
ব্যবহারকে অনেকটাই সহজ
করে। আর এগুলোর কাজ হচ্ছে
সাইটটা ইন্টারেক্টিভ করা।
অর্থাৎ ভিজিটর একটা বাটনে
ক্লিক করলে মেনু ওপেন হবে।
অথবা একটা ফর্ম সাবমিট
করলে কনফার্মেশন মেসেজ
দেখাবে ইত্যাদি।...

জেনে নি, সিএসএস (CSS) কি?..

সিএসএস (CSS): CSS একটা
মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ। এটি
নির্ধারণ করে দেয় ব্রাউজারের
যেই কন্টেন্ট HTML দ্বারা
প্রদর্শিত হবে সেটা দেখতে
কেমন হবে।

অর্থাৎ লেখাটার
ফন্ট কত বড় হবে। পাশে কতটুকু
জায়গা খালি থাকবে। একটা
লেখা থেকে আরেকটার দূরত্ব
কতটুকু হবে, এটির রঙ কি হবে
বেকগ্রাউন্ড কি হবে ইত্যাদি।
এমনকি সর্বশেষ CSS3 দিয়ে
কন্টেন্টে এনিমেশন ও যুক্ত
করা যায়।...

জেনে নিন, এইচটিএমএল (HTML) কি?..

এইচটিএমএল (HTML): HTML
একটি মার্কআপ ভাষা।
ব্রাউজার কোন একটা
সাইটের ভিউয়ার যা দেখতে
পায় তা এইচটিএমএল দিয়ে
নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
এটি কোন প্রোগ্রামিং
ল্যাঙ্গুয়েজ নয়, বরং
যেকোনো প্রোগ্রামিং
থেকে অনেক সহজ। এটা
এতটাই সহজ যে যেকোনো
সাধারন মানুষ যে
প্রোগ্রামিং শিখতে চায় না,
সেও সহজেই HTML
শিখে নিতে পারে।

বর্তমানে এস ই ও 'SEO' এর গুরুত্ব ও চাহিদা..

Online জগতে বর্তমানে এস ই ও 'SEO' এর গুরুত্ব
অপরিসীম। এর চাহিদাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই
যাদের SEO এর উপরে অভিজ্ঞতা আছে তাদের
online এ আয়ের যথেষ্ট সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে।

ইতিপূর্বে আমাদের incomes24.blogspot.com
এই সাইটে SEO এর ব্যাপারে বিভিন্ন পর্বে ব্যাপক
আলোচনা করা হয়েছে তাই আজ এই পর্যন্ত...

Wednesday, March 1, 2017

জেনে নিন,..কি -ওয়ার্ড (Keyword ) কি?..SEO..[পর্ব:৪]

কি -ওয়ার্ড (Keyword ) কি?

উত্তর: কি -ওয়ার্ড হলো আমরা
যখন Google বা Yahoo বা অন্য সার্চ
ইঞ্জিন এ বিভিন্ন ওয়ার্ড বা লাইন
লিখে সার্চ দেই যেমন-Free
Movies,Hollywood Movies ইত্যাদি।
এই প্রতিটি লাইন বা শব্দ হলো এক
একটি কি-ওয়ার্ড।

কি-ওয়ার্ড কিভাবে কাজ করে ?
ধরেন আপনার একটি ওয়েব সাইট বা
ব্লগ সাইট আছে Software এর উপর
তাহলে এথন ভিজিটর এই সাইট এ
যেতে অবশ্যই লিখবে না free
Movies তারা লখবে Software ,free
software ইত্যাদি। এই রকম হাজারো
ওয়েব সাইট আছেSoftware এর উপর।
তাই এই কি-ওয়ার্ড এর উপর এস.ই.ও
করা খুবই কষ্টের কাজ। এখন
আপনাকে Software এর উপর এমন
একটি কি-ওয়ার্ড (Keyword ) নির্বাচন 
করতে হবে যার প্রতিযোগী কম এবং
ভিজিটর বেশি। এই পদ্ধতি কে 
কি-ওয়ার্ড (Keyword ) রিসার্স বলে।.....


এ বিষয়ে আরো জানতে
সাথেই থাকুন!!!
...

জেনে নিন, আপনি কেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ 'SEO'করবেন?..[পর্ব:৩]

প্রশ্ন হল আপনি কেন সার্চ
ইঞ্জিন অপটিমাইজ করবেন?

হ্যা, আপনি এস ই ও 'SEO' না করলে
আপনার সাইট সম্পর্কে মানূষ জানতে
পারবেনা। আর ভিজিটর ছাড়া কোন
সাইট চালানো যায় না। তাহলে
লাভ কি এতো কষ্ট করে সাইট
তৈরি করে?

সুতরাং সকলের কাছে পৌছানোর
জন্যই SEO করা হয় বা  সার্চ 
ইঞ্জিন অপটিমাইজ করা হয়।...


এখনি জেনে নিন! এস ই ও SEO কত প্রকার ও কি কি? এবং এর কাজ সমূহ..[পর্ব:২]

SEO কত প্রকার ও কি কি?

উত্তর: এস.ই.ও প্রধানত দুই প্রকার।
১.On Page Optimization:
অন পেইজ অপটিমাইজেশন হচ্ছে
এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে
একটি সাইটকে সহজেই সার্চ
ইঞ্জিনের প্রথম পৃষ্ঠায় নিয়ে
আসা সম্ভব। এর জন্য  অবশ্যই ত্তয়েব
সাইট ডিজাইন এবং ডেভলপমেন্টের
উপর কিছু হলেত্ত ধারণা থাকতে
হবে। HTML code, Meta tags,
Keyword ইত্যাদির সাহায্যে
একটি সাইটকে সহজেই সার্চ
ইঞ্জিন বান্ধব করে তোলা যায়।যে
সাইট যত সমৃদ্ধ হবে সেটি সার্চ
করতে গেলে প্রথম দিকে থাকবে।

২.Off Page Optimization:
অনপেইজ এর পাশাপাশি একটি
সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের ভালো
অবষ্থান ধরে রাখতে গেলে অবশ্যই
অফ পেইজ অপটিমাইজেন করতে
হবে। অনপেইজ এর মাধ্যমে সার্চ
ইঞ্জিন থেকে যে সকল সুযোগ-
সুবিধা গ্রহণ করতে পারা যায় না
অফ পেইজের মাধ্যমে অনেকাংশে
সফলতা অর্জন করা সম্ভবপর হয়।
কেননা অন লাইন অপটিমাইজেশনে
অনেক প্রতিযোগী। তবে যদি কেউ
এটি কে পরিপূর্ণ ভাবে কাজে
লাগাতে সক্ষম হয় তবে অবশ্যই
সফলতা আসবে। এই পদ্ধতিতে অকে
ভিজিটর পাওয়া সম্ভব এবং এর
ফলে সাইট এর অবস্থান ও ভালো
থকবে। Forum Posting, Article
Submit, Backlink Submit করা
ইত্যাদি অফ পেইজ অপটিমাইজেশন।

এখনি জেনে নিন! এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন(SEO) কি ? এবং এর গুরুত্ব কি? [পর্ব:১]

এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন(SEO) কি ?

উত্তর: আমরা প্রতিদিন ইন্টারনেট এ
অনেক বিষয় জানার জন্য গুগল এ
সার্চ করে থাকি যেমন-কোন
বই,গান,মুভি ইত্যাদি। তখন গুগল
আনেক গুলো রেজাল্ট দেখাই যেমন
ইমেজ/ভিডিও/পিডিএফ/ডকুমেন্ট
ইত্যাদি ওয়েব সাইট চলে আসে।
আমরা সাধারণত প্রথমের সাইট
গুলো ভিজিট করে থাকি। কিন্তু
গুগল এ আরো অনেক সাইট দেখাই
এবং প্রতিদিন আরো হাজারো নতুন
সাইট তৈরি হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে
আমরা কোন সাইট বেছে নেব? সার্চ
ইঞ্জিন গুলোর তথ্য আর উপাত্তের
দিক দিয়ে সমৃদ্ধ সাইট গুলোকেই
অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। এই
সুযোগ সুবিধা গুলো পাওয়ার জন্য
সাইটটি বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন
করে ফলে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে
আনা প্রয়োজন। এর ফলে অনেক
ভিজিটর পাওয়া সম্ভব। সার্চ
ইঞ্জিনে একটি সাইটকে
অন্তরর্ভূক্ত করে সারা বিশ্বে
ব্যবহারকারীদের সামনে একটি
সাইটকে পরিচিত করার
পদ্ধতিকে এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন
(SEO / Search  Engine
Optimization)বলে। গুগল বা ইয়াহুতে
সাইট সাবমিট করেই কোন সাইটকে
প্রথম পৃষ্ঠায় আনা সম্ভব নয়।
এজন্য এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন সম্পর্ক্যে
বিস্তারিত ধারণা ও তার প্রয়োগ
জানতে হবে।

[online earning এ SEO তে দক্ষতা 
সম্পন্ন ব্যক্তির গুরুত্ব অনেক]

Sunday, February 26, 2017

জেনে নিন কোথায় Data Entry এর কাজ পাওয়া যায়..

কোথায় Data Entry এর কাজ পাওয়া 
যাবে :

ডাটা এন্ট্রি এর কাজগুলো সাধারণ
ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং
মার্কেটপ্লেস সাইটেই পাওয়া যায়।
অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যাতে
বলা হয় বিপুল পরিমাণে ডাটা এন্ট্রি
এর কাজ পাওয়া যাবে। কিন্তু ওই
সাইটে রেজিষ্ট্রশন করার জন্য একটি
নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়। যেহেতু
রেজিষ্ট্রেশন করার পূর্বে আপনি
জানতে পারছেন না সত্যিই ওই সাইটে
কাজ পাওয়া যায় কি না, তাই এই
ধরনের সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করা
থেকে বিরত থাকাই ভাল।

তবে যেসব সাইটে investment
ছাড়াই কাজ করে আয় করা যায়
সেসব সাইটেই চেষ্টা করা উচিত।...


[data entry সম্পর্কিত আরো তথ্য
পেতে www.incomes24.blogspot.com এর সাথেই থাকুন]

ডাটা এন্ট্রি(Data Entry) কি/ডাটা এন্ট্রি কাজ কি?.........জেনে নিন এখনি..

ডাটা এন্ট্রি কাজের পরিচিতি:

তথ্য প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডাটা এবং তথ্য
ব্যবস্থাপনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে।
ডাটা  এন্ট্রি (Data Entry) হচ্ছে
কম্পিউটারের মাধ্যমে একটি
নির্দিষ্ট ধরনের ডাটা একটি স্থান বা
প্রোগ্রাম থেকে অন্য আরকটি স্থানে বা
প্রোগ্রামে প্রতিলিপি তৈরি করা।
ডাটাগুলো হতে পারে হাতে লেখা
কোন তথ্যকে কম্পিউটারে টাইপ করা
অথবা কম্পিউটারের কোন একটি
প্রোগ্রামের ডাটা একটি স্প্রেডশীট
ফাইলে সংরক্ষণ করা।
কম্পিউটার ব্যবহারের শুরু থেকেই
ডাটা এন্ট্রির ধারনা চলে এসেছে।
বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে তথ্যের
আদান প্রদান বিস্তৃত হয়েছে, সেই সাথে
বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের ডাটাকে
সুবিসন্নস্ত করে এর বহুবিধ ব্যবহার।
তাই দক্ষ ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের
রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। এধরনের
কাজগুলো একা বা দলগতভাবে সম্পন্ন
করা যায় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে
কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের সাধারণ
ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।
ফলে যে কেউ এই ধরনের কাজ করে
ঘরে বসেই বৈদিশিক মুদ্রা আয় করতে
পারে।

যারা Online earning সম্পর্কে তেমন কিছু বুঝেন না, তাদের জন্য সহজ-সরল কাজ হলো PTC WORK ....বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন..

clixsence থেকে মাসে $1 থেকে $70+ আয় করুন খুব সহজেই।
এখানে সাধারনত প্রতিদিন(mini job,survey,offers etc..)সহ
ad দেখে আয় করতে হয়।
Free join করতে এখানে "ক্লিক" করুন...
এখানে join করলে দৈনিক ০.০০১$ এর  ৪২-৫৮+টা এড গ্রান্টেড,
আর ০.০১$ এর ১-২ এড পাওয়া যায়। আশা করি এই সাইটের
ব্যাপারে বেশি কিছু বলার দরকার নেই।কারণ সবাই জানেন যে
clixsence is the mother of ptc.সবাই আরো জানেন যে এটা
ptc এর সর্বোপ্রথম site. এই লিংক→ http://csl.ink/1x8i থেকে


এই সাইটে নিয়ম মেনে কাজ করলে কয়েক বার cash out করার
পরে এবং কয়েক মাস কাজ করার পর থেকেই আশাকরি আপনিও
প্রতি মাসে 70$+আয় করবেন। আর যারা রাতারাতি বড়লোক হতে
চান,তাদের join না করাই ভালো। শুধু ধৈর্য ধরে কাজ করে আয় করতে
চাইলে join করুন!
কারন এখানে আয় অনেক ধীর গতিতে হয়...

Online income বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন...

কিছু Online Income বিষয়ক তথ্য:

১. Online জগতে হাজার হাজার earning site রয়েছে।
এবং হাজার হাজার earning পদ্ধতি রয়েছে। এবং
এদের মধ্যে অজস্র site রয়েছে যেখানে বিনা টাকায় বা
without investment এ কাজ করে টাকা আয় করা
যায়। এবং একজন ব্যাক্তি একাধিক site এ join করে
টাকা আয় করতে পারে।

২. Online থেকে টাকা আয় করে হাতে পাওয়ার বা
cashout করার সবচেয়ে ভালো মাধ্যম গুলো হলো
payza, paypal, bank, post office ইত্যাদি।
তবে বর্তমানে bkash, DBBL ইত্যাদিতেও অনেক site
সরাসরি payment দেয়।

৩. এবং payza থেকে bank, mobile bank ইত্যাদিতে
cashout করা যায়।

৪. এবং বর্তমানে প্রতি ডলার বা ১$ = ৭৮ থেকে ৮২ টাকা।


[এই ধরনের তথ্য জানতে  www.incomes24.blogspot.com
এর সাথেই থাকুন]

URL Shorting Work (সহজ-সরল একটা Online earning পদ্ধতি)

URL Shorting Work:
সাধারনত online জগতে url বা link shorting work হলো
online এ সহজে ও স্বল্প সময় ব্যয় করে আয় করার কাজ
গুলোর মধ্যে অন্যতম একটা পদ্ধতি।  এখানে প্রতিদিন স্বল্প
সময় ব্যয় করে প্রতিমাসে
5$ থেকে 20$+ (বাংলাদেশি ৪০০ থেকে ১৬০০+ টাকা) আয়
করা সম্ভব। এক্ষেত্রে অনেক site রয়েছে।
এ্যাডফ্লাই, লিংকসেয়্যরিংক ইত্যাদি site গুলো তার মধ্যে
বেশ জনপ্রিয়। 
এখানে ফ্রি বা  without investment এ যেকোনো বয়সের যে 
কেউ কাজ করতে পারে। কাজ করার জন্য 
free account sign up করতে হয়।


এবং এই ধরনের Online Earning এর বিভিন্ন তথ্য জানতে
www.incomes24.blogspot.com এর সাথেই থাকুন।